Frequently Asked Questions (FAQ)

আন্ড্রয়েড মোবাইল থেকে কোর্সের প্রায় সকল কার্যক্রমে অংশগ্রহনের সুযোগ থাকলেও ভালো লার্নিং এক্সপেরিয়েন্সের জন্য ল্যাপটপ বা কম্পিউটার থাকলে বেশি উপকৃত হওয়া যাবে।

– মোবাইল/ট্যাব/ল্যাপটপ/ডেস্কটপ।

আপনি Live Class এর পর  ভিডিওগুলো ডাউনলোড করে দেখতে পারবেন।

যেভাবে IOM এ ভর্তি হবেন:

ভর্তি হবার জন্য,
১.পেমেন্ট করুন:
ভর্তি ফী খরচসহ ১৫৩০ টাকা।
ভর্তি ফী প্রদানের জন্য নিচের লিংক এ গিয়ে নিজের বিকাশ/রকেট/নগদ/ভিসা/মাস্টারকার্ড ব্যবহার করে ফী প্রদান করা যাবে।
লিংক- https://iom.edu.bd/product/admission-fee/

অথবা সরাসরি বিকাশ/নগেদ/রকেট এর মাধ্যমে পেমেন্ট করতে নিম্নোক্ত নাম্বারে টাকা পাঠাতে হবে।
বিকাশ নম্বর:  018 56 399 000  (Personal)
রকেট নম্বর:   018 56 399 000 9 (Personal)
নগদ নম্বর:  018 56 399 000 (Personal)

২.ভর্তিফর্ম পূরণ করুন:
আপনার অর্ডার আইডি(অনলাইনে পেমেন্টের ক্ষেত্রে) বা ট্রানজেকশন আইডি (সরাসরি বিকাশ/রকেট/নগদ দিয়ে পেমেন্টের ক্ষেত্রে) দিয়ে নিম্নোক্ত ফর্ম ফিলাপ করুন।
লিংক- https://iom.edu.bd/apply/


৩। ভর্তি কম্প্লিট হয়ে গেলে ক্যাম্পাস লগিন ডিটেইলস এবং ইন্সট্রাকশন ভিডিও আপনার মেইলে সেন্ড করা হবে। সেইভাবে ক্যাম্পাসে লগিন করুন।
৪। ক্লাশ শুরুর আগে ক্যাম্পাসে দেওয়া লিঙ্ক ও ইন্সট্রাকশন অনুযায়ী লাইভ ক্লাশে জয়েন করুন।

জ্বি, ভার্চুয়াল ক্লাসরুম ফ্যাসিলিটি থাকবে, ইনশা আল্লাহ। শিক্ষার্থীরা নিজ নিজ অ্যাকাউন্ট থেকে লগ ইন করে পরীক্ষা, অ্যাসাইনমেণ্ট সহ কোর্স সম্পর্কিত সকল বিষয়াবলী সেখানে পাবে।

এটি অনলাইন ভিত্তিক কোর্স। সম্পূর্ণ কোর্সটি ইন্টারনেটের মাধ্যমে সম্পন্ন হবে। বিশ্বের যেকোন প্রান্ত থেকে যে কেউ কোর্সে অংশগ্রহণ করতে পারবেন Zoom এপ এর মাধ্যমে।

৬ মাসে একটি সেমিস্টার। প্রতি সেমিস্টার এ ৩ টি পরীক্ষা হবে। পরীক্ষা এমসিকিউ, রিটেন ভাইভা সবভাবেই হয়ে থাকে, কোর্সভেদে।

পাঠ্যক্রম সম্পর্কিত বিস্তারিত তথ্য এখানে পাবেন।

কোর্সে সর্বমোট ৩ বছর সময় লাগবে। প্রতি ৬ মাসে এক সেমিস্টার। মোট ৬ সেমিস্টার।

বাংলা পড়া এবং লেখা জানলেই হবে।

ক্লাসের সময় সম্পর্কিত বিস্তারিত তথ্য এখানে পাবেন।

না, এটা সম্পূর্ন অরাজনৈতিক একটি প্রতিষ্ঠান। যেটা কোন বিশেষ দল বা গোষ্ঠীর না। কিন্তু সাবজেক্টের প্রয়োজনে যে শিক্ষকবৃন্দ ক্লাশ নিবেন উনারা হয়ত কখনও কওমি আলেম কিংবা সালাফী আলেম কিংবা বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের স্কলার হতে পারেন। ক্লাশের বিষয়গুলো কোরআন  ও হাদীস অনুসরন করেই পড়ানো হবে ইনশাআল্লাহ। 

না, ক্লাশের জন্য নিকাব পড়া লাগবে না। কারন কোন স্টুডেন্টের ভিডিও টিচার বা অন্য কোন স্টুডেন্ট দেখবে না।

শুধুমাত্র টিচারের ভিডিও এবং লেকচার কিংবা স্লাইড সবাই দেখবেন।

 

আর তাজবীদ ক্লাশে উচ্চারন শোনার জন্য বোনদের আলাদা বোন মুক্বররিরাহর মাধ্যমে বিভিন্নগ্রুপ করে দেওয়া হবে যার ফলে মেয়েদের কন্ঠ শুধু মেয়েরাই শুনবে ।

অন্যদিকে সব স্টুডেন্ট ক্লাশে প্রবেশের সময় তার রোল/ স্টুডেন্ট আইডি দিয়ে জয়েন করবে। কেউ নাম দিয়ে জয়েনন করবে না। ফলে কে ছেলে কে মেয়ে এইটা কেউ স্পেসিফিক্যালি আইডিয়া করতে পারবে না।

IOM এর আলিম প্রস্তুতিমূলক কোর্সে হুবহু কওমি মাদ্রাসার সিলেবাস অনুসরণ করা হয়নি। বরং একজন জেনারেল ব্যাকগ্রাউন্ডের ভাই-বোনের জন্য যা কিছু দরকার, ৩ বছরে তার সবটুকুই একসাথে করার চেষ্টা করার হয়েছে। আইওএম এর সিলেবাস শেষ করার পর আপনি ইনশাআল্লাহ কওমি মাদ্রাসার কুদুরী জামাতে ভর্তি হতে পারবেন। আর কওমি মাদ্রাসার সিলেবাস অনুযায়ী পরবর্তী চার বছরে চারটি জামাত শেষ করতে হবে। ১। কুদুরী ২। হেদায়া ৩। মেশকাত ৪। দাওরা।
অর্থাৎ আপনি আলিম প্রস্তুতি মূলক কোর্স এর ৩ বছর শেষ করার পর আরও ৪ বছর অফলাইন মাদ্রাসায় পড়লে দাওরায় হাদিস পরীক্ষা দিতে পারবেন। আর এই পড়াশোনার জন্য আপনি আমাদের নির্ধারিত কিছু মাদ্রাসায়ও ভর্তি হতে পারবেন অথবা অন্য যেকোন মাদ্রাসায় ভর্তি হতে চাইলে আমাদের মাদ্রাসা থেকে চিঠি নিয়ে ভর্তি হতে পারবেন ইনশাআল্লাহ। এজন্যও IOM ইনশাআল্লাহ আপনাকে সবধরনের সাহায্য করবে। 

দ্বীন শিক্ষার জন্য সর্বপ্রথম এবং প্রধান মাধ্যম অফলাইন কোর্স করা বা মাদ্রাসায় গিয়ে পড়া। অর্থাৎ উস্তাদের কাছে সরাসরি গিয়ে দ্বীন শিখা। এখন অনেক মাদ্রাসাতেই নৈশ কোর্স চালু আছে। সর্ব প্রথম চেষ্টা করতে হবে এরকম কোথাও যুক্ত হওয়া।যাদের এই সুযোগ একেবারেই নেই তাদের জন্য অনলাইন মাদ্রাসা।
এখন পর্যন্ত অনলাইনে সম্পূর্ন মাদ্রাসা হিসেবে জনপ্রিয় দুইটা মাদ্রাসা: IOU এবং IOM।
অন্যদিকে আরও কিছু অনলাইন প্লাটফর্ম রয়েছে যেখানে এখনও পুরোপুরি অনলাইন মাদ্রাসা চালু করেন নাই। বরং উনারা কিছু সাবজেক্ট(আকিদা, ফিকহ ইত্যাদি) পড়াচ্ছেন।

IOU ড: বিলাল ফিলিপসের প্রতিষ্ঠান। গাম্বিয়াতে এর শুরু।
অন্যদিকে বাংলাদেশের প্রথম অনলাইন মাদ্রাসা IOM ।
IOM এখন স্টুডেন্ট প্রায় ৫০০০ এর কাছাকাছি। এর মধ্যে প্রায় ২০০ এর কাছাকাছি এমবিবিএস ডক্টর, ১৫০০ এর কাছাকাছি ইঞ্জিনিয়ার এবং অন্যান্য পেশার জেনারেল লোকজন পড়ছেন।

১। মিডিয়াম:
আপনি যদি ইংরেজীতে দক্ষ হন সেক্ষত্রে IOU এ ভর্তি হতে পারেন।
আর যদি বাংলায় কোর্স করতে চান IOM।

২। খরচঃ IOU তে সেমিস্টার ৪ মাসের, ফি ৯০ ডলার। প্রায় ৮০০০ টাকা। ৪ মাস পর পর ৮০০০ টাকা দেওয়া লাগে সেই হিসেবে মাসে ২০০০ টাকা।
অন্যদিকে IOM এর মাসিক খরচ ৫০০ টাকা। যা অনেকেটাই সবার সাধ্যের মধ্যে।

৩। লাইভ ক্লাশ:
IOU তে এখন লাইভ ক্লাশ এখন বন্ধ হয়ে গেছে। অর্থাৎ পূর্বের রেকর্ড করা ভিডিও দেখে ক্লাশ করতে হবে।
অন্যদিকে IOM এ ১০০% ক্লাশ লাইভ।
তাই লাইভ ক্লাশে ক্লাশ করে যে রিয়েল ফিলিংস রেকর্ডেড ক্লাশ অনেকটা ইউটিউব ভিডিও দেখার মতই।
৪। সময়:
IOU তে কিছু লাইভ ক্লাশ হলেও সময় বাংলাদেশের সাথে মিলে না।
আর IOM এ সব ক্লাশ রাত ৯ টা থেকে ১১ টা। সপ্তাহে ৪ দিন। যেটা সবার জন্য জয়েন করা সহজ।
৫। IOU তে শুধু এমসিকিউ পরীক্ষা হয়। যেটার মাধ্যমে একজন স্টুডেন্টকে পরিপূর্ন যাচাই করা যায় না। বিশেষ করে কোরআনের ক্ষেত্রে তাজবীদ শুদ্ধ হয় না।
অন্যদিকে IOM এ ছেলেদের জন্য ছেলে উস্তাদ এবং মেয়েদের জন্য মেয়ে উস্তাদ প্রত্যেককে ধরে ধরে কোরআন শুদ্ধ করেন।
আর অন্যদিকে পরীক্ষার ক্ষেত্রেও এমসিকিউ এবং ভাইবা দুইটা হয়।
৬। IOU যোগাযোগ: www.iou.edu.gm
IOM যোগাযোগ: www.iom.edu.bd
https://www.facebook.com/iom.edu.bd/

আল্লাহ আমাদের সবার দ্বীনের পথের যাত্রাকে কবুল করুন।

IOM একটি সম্পূর্ন অলাভজনক প্রতিষ্ঠান। কিন্তু একটা প্রতিষ্ঠান চালাতে অনেক খরচ হয়। যেমন: আমাদের প্রায় ৬০ জন উস্তাদ, মুক্বররিরাহ, উস্তাযা বোনদের হাদিয়া এবং স্টাফদের বেতন, সার্ভার ভাড়া, ভার্চুয়াল ক্যাম্পাস ভাড়া, ইন্টারনেট বিল, স্ট্রিমিং সার্ভার ভাড়া,  বিজ্ঞাপন ইত্যাদি। সেই হিসেবে প্রতি মাসে খরচ হয় ৫ লক্ষাধিক টাকা। 

আর এই সমস্ত খরচের এমাউন্ট স্টুডেন্টদের দেয়া ফি থেকেই ব্যয় হয়। 

আলিম কোর্সে মোট ৪০ টি কোর্স পড়ানো হয়।
বিস্তারিত:
https://iom.edu.bd/bachelor-in-dawah-and-islamic-studies-40-subjects/
যদিও পড়ানোর সময় একাধিক কোর্সের একটি নাম ব্যবহার করা হয়।
অন্যদিকে প্রতিটি কোর্স ৩ ক্রেডিট সমমানের। সেই হিসেবে ৪০*৩=১২০ ক্রেডিট। যেটি মূলত ব্যাচেলার কোর্স সমমান।
অন্যদিকে কওমি মাদ্রাসার সিলেবাস অনুযায়ী দাওরায় হাদীসকে মাস্টার্স সমমান দেওয়া হয়েছে।
এই কারনেই আলিম কোর্সকে ব্যাচেলার ধরা হয়েছে।
যদিও এখনও অনলাইন প্রতিষ্ঠানকে ইউজিসি  এখনও অফিসিয়ালি অনুমোদন দেয়নি। যখন অনুমোদন দিবে তখন ইনশাআল্লাহ এই বিষয়গুলো জন্য অফিসিয়ালি আবেদন করা হবে।

এটি আলিমের প্রিপারেটরি একটি কোর্স। যেখানে দৈনন্দিন জীবনের প্রয়োজনীয় মাসায়েল , হুকুম আহকাম সহ নানান ইসলামীক বিষয়ে জ্ঞান অর্জন করতে পারবেন। আপনি অর্থসহ সহীহভাবে কোরআন ও হাদিস পড়তে পারবেন ইন শা আল্লাহ।
এই সার্টিফিকেট দিয়ে আপনি যেকোনো মাদ্রাসায় মাদ্রাসায় ভর্তি হয়ে উক্ত মাদ্রাসা থেকে অল্প সময় অধ্যয়নের মাধ্যমে আলিমের সমমান সার্টিফিকেট নিতে পারবেন ইন শা আল্লাহ।

প্রতিটি ক্লাস শেষে উক্ত ক্লাসের পিডিএফ ক্যাম্পাসে আপলোড করা হয়। উক্ত পিডিএফ পড়েই পড়া সম্পন্ন করতে পারবে।

সব ক্লাস মনোযোগ দিয়ে করলে, নিয়মিত মশক করলে, নিয়মিত অনুশীলন করলে ইংশাআল্লাহ শুদ্ধভাবে কোরআন পড়তে পারবেন।
এ্যারাবিক কোর্স টা মন দিয়ে করলে, রেগুলার তামরীন করলে এবং অনুশীলন করলে ইন শা আল্লাহ শুদ্ধভাবে আরবি বলতে ও বুঝতে পারবেন।

সহীহভাবে আল কুরআন শেখার জন্য কুরআন লার্নিং/তাজউইদ কোর্স আছে। এই কোর্সে বেসিক আলিফ বা তা মাখরাজসহ শেখানো হবে এবং পাশাপাশি ছোট ছোট সূরা ও সলাতের জন্য প্রয়োজনীয় দু’আ সমূহ শেখানো হবে ইনশাআল্লাহ।

আলিম কোর্সের অধিকাংশ স্টুডেন্ট জেনারেল লাইনে পড়াশুনা, জব, সংসারের পাশাপাশি এই কোর্সের ক্লাস কন্টিনিউ করছেন আলহামদুলিল্লাহ। নিয়মিত ক্লাস করলে কোনো রকম চাপ থাকেনা। ক্লাস রেকর্ড থাকায় কোনোকারণে মিস গেলেও রেকর্ড দেখে কাভার করা যায়। যেহেতু জেনারেল পড়ুয়াদের জন্যই এই প্ল্যাটফর্ম তাই কোর্সের সিলেবাস ও সময় সেই অনুপাতে সাজানো থাকে, প্রেশার মনে হয় না আলহামদুলিল্লাহ। [অধিকাংশ কোর্সকারীদের মতামত ]

জ্বী আছে। আমাদের YouTube channel ”Islamic Online Madrasah- IOM”  দেয়া আছে।

আমাদের মাদ্রাসার  YouTube link :https://youtube.com/c/IslamicOnlineMadrasahIOM

জি, জানাতে পারবেন। আইওএম বরাবরই স্টুডেন্টদের  মতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। আপনার গুরুত্বপূর্ণ মতামতটি সাজেশন কিংবা কোনো অভিযোগ সাপোর্ট বক্সে জানাতে পারবেন।

হ্যাঁ, সেক্ষেত্রে পুওর ফান্ডে আবেদন করতে হবে।

পুওর ফান্ডের লিংক: https://iom.edu.bd/poorfund/

জ্বী না, আমাদের আলিম কোর্সটি কওমী সিলেবাসের আলিম কোর্সের প্রিপারেটরি বা প্রস্তুতিমূলক কোর্স। এরমাধ্যমে পরবর্তীতে অফলাইন মাদ্রাসায় কয়েকবছর পড়ে কওমী মাদ্রাসার দাওরায়ে হাদিস পরীক্ষা দিতে পারবেন।
দাখিল কোর্সের সাথে তথা আলিয়া মাদ্রাসার সাথে এর কোনো সম্পর্ক নেই। এমনকি এইচএসসি সমমানের সার্টিফিকেটও প্রদান করা হয়না। এখানে মূলত জেনারেল থেকে দ্বীনে ফেরা ভাইবোনদের জন্য দ্বীনের অত্যাবশ্যকীয় বিষয়গুলো আলোচনা করা হয়।